শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৩

খোলাফায়ে রাশেদা পার্ট ২

হযরত উমর (রা)

পরিচিতঃ কুনিয়াত আবু হাফস, উপাধি আল ফারুক কুরাইশ বয়ংশের আদে শাখাই ৫৮৩ খ্রি জন্ম গ্রহন করেন। পিতাঃ খাত্তাব, মাতাঃ হানতাম। পেশা বাবশা। তিনি নিজ কন্যা হাফসা এর সাথে রাসুল (সা) বিয়ে দেন।

জাহিলি যুগে সামাজিক অবস্তানঃ তিনি ছিলেন সবচে কম বয়েসই নেতা। কুরাইশদের দুতাহালিয়া দাহিত্ত পালন করতেন । একজন কুস্তিগির হিসেবে তাঁর সুকাথে ছিল।

ইসলাম গ্রহন ও খেলাফতঃ নবুওহতের ৬ স্ত বসরে তিনি ইসলাম গ্রহন করেন । তিনি বদর,  উহদ, আহাজাব,হুনাইন, তাবুক সহ সকল যুদ্ধে রসুল (সা) এর সাথি ছিলেন। হযরত আবু বকর (রা) এর মিত্তুর পর তিনি খেলাফত লাভ করেন। ইস্লামের তিনি দ্বিতীয় খলিফা। ৬৩ বসর বয়েসে তিনি সাহাদত বরন করেন।

গুনাবলিঃ তাঁর হস্তাখর ছিল খুব সুন্দর । তিনি ভাল ভাল আরবি কবিতা একবার শুনেই মুকস্ত করতে পারতেন। বাক্তি চরিত্র কতরতা থাকা সত্তেও সরলতের জন্য সবাই তাক্ব প্রসন্দ করতেন।
অবদানঃ তাঁর ইসলাম গ্রহন করের পর মুসলান্দের উৎসাহ উদ্দপনা বেড়ে যাই।ফলে রাসুল (সা) মুসলমানদের নিয়ে প্রকাশে কাবা ঘরে নামাজ আদাই সস্রু করে। তাবুক  যুদ্ধে অর্থ সংগ্রহের সমই তাঁর সম্পদের  অর্ধেক দান করেন। তিনই প্রথম মসজিদে নববি সম্রসারন করেন। তিনই হিয্রি সনের প্রবত্থন করেন।

 #রাষ্ট্রর শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করেন ।
# মজলিস -ই-গুরা ঘথন করেন।
#৮ টি প্রদেশিক শাসন বাবস্থা চালু করেন।
#খলিফা রাষ্ট্ররঅন্য কোন সুযোগ সুবেধা ভগ করতেন না।
#সমলচানার জন্য সবাই কে সাধেনতা দিতেন।
 #প্রতেক জেলাই বিচারলই স্থাপন করেন।
 #বিচারের নিয়ম কানুন লিপি বধ্য করেন ।
#আহদাস নামক পুলিশ বিভাগ চালু করেন।
#সবাইকে আকই আইনে আওউত ভক্ত করেন।
#প্রথম ভুমি ও আদমশুমারি প্রবত্তন করেন।
#স্বাধীন স্বতন্ত্র বাইতুল্ মাল স্থাপন করেন।
#সুনিপন সামরিক বাবস্তাপনা প্রতিষ্ঠা করেন।
#বিজিত অঞ্চল নতুন বসিতি স্তাপন করেন।
#বহু সরকারি ভবন নিরমান , সামরিক দুরগ, সাওনি বারাক, নির্মাণ করেন।
#রাস্থা, ব্রিজ, মেহমানখানা, সরাইখানা, মসজিদ, খাল খনন  নির্মাণ করেন।
#ইসলামি মুদ্রার প্রবত্তন করেন।
#হযরত আলি (রা) এর পরামশে হিজরি সনের প্রবত্তন করেন

খোলাফায়ে রাশেদা পার্ট ১

আসসালাম অলাইকুম
আপনাদের জন্য আজকে আমি খোলেফাদের কথা বলবো প্রথম খলিফা

  হযরত আবু বকর (রা)


পরিচিত ঃ আসল নাম আবদুল্লাহ।ডাক নামঃআবু বকর।মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশের বনু তাইম শাখাই ৫৭৩ খৃ: জন্ম গ্রহন করেন। পিতাঃ উসমান ,মাতাঃ সালমা ।তার উপাধি ঃআতিক এবং সিদ্দিক। পেশাই কাপড় ব্যাবসাহি ছিলেন। তিনি নিজ কন্যা আয়েশা (রা) কে রাসুল (সা) সাথে বিয়া দেন। 

জাহিলি যুগে সামাজিক অবস্তানঃএকজন নেত্রিত স্তানি হিসেবে কুরাইশদের রক্তপন ও ক্ষতিপুরন আদাই করতেন । এবং দিয়াতের আদাই ক্রিত অর্থ
 নিজের কাছে জমা রাখতেন।


ইসলাম গ্রহন ও খেলাফতঃ পুরুসদের মধ্যে প্রথম তিনি ইসলাম গ্রহন করেন। তিনি বদর ,উহুদ,আহজাব, হুনাইনে, তাবুক সহ সকল যুদ্ধে রাসুল (সা) আর সঙ্গী ছিলেন। রাসুল (সা) এর  ওফাতের পর ১১ হিজরির ১৩ রবিউল আওউহাল তিনি খেলাফত লাভ করেন। তিনি ৬৩ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। মদিনাই রাসুল (সা) রউযার পাশেই তাকে সমাহিত করা হই। 

গুনাবলেঃ হযরত আবু বকর (রা) ছিলেন অত্তান্ত বিনই, সদালপি, সত্যবাদী, আমানতদের, সুবক্তহা, স্পষ্ট  ভাষী। তিনি কখনও মুত্তি পূজা করেননি ও মদ পান করেননি। 


অবদানঃ তাঁর খেলাফতে কালে কুরআন মাজিদ সয়কিলত হয়। ইসলাম গ্রহন এর পর তাঁর সঞ্চিত অর্থ তিনি ইসলাম এর পথে বায় করেন। নিজ অর্থে অনেক দাস দাসি মুক্ত করেন। তিনি মদিনাই হিযরতের সময় রাসুল (সা) এর সাথে ছিলেন। তাবুক অভিযানে তাঁর নিজের গৃহ স্মদয় সম্পদ রাসুল এর কাছে সরপদ করেন। 











# ইসলাম কে ভয়াভহ দুর্যোগ থেকে রক্ষা করেছিলেন।
#যাকাত প্রদানে অস্বীকারি ও ভণ্ড নবি কে কঠোর হস্তে দমন করেছেন। 
#গণতান্ত্রিক বাবস্তার ভিথি স্তাপন করেন 
#বৈদেশিক বিজয়  সূচনা যুগ।
#১৭ টি গভর্নর শাসিত অঞ্চলে ভাগ করেন।
              গভনর এর দায়িত্ব ছিল -
১।সেনাপতি,সেনাদের বেতন, পেনশন ও পরিবের কল্যাণ। 
২।নামাযের ইমামতি ও খুতবা প্রদান।
৩।রাজস্ব আদাই।
৪।আইন শৃঙ্খলা বজাই রাখা। শরিহত  অনুযায়ী বিচার 
৫।আক্রমন মোকাবেলা করা।
৬।জনকল্যাণ মূলক কাজ।

বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০১৩

মহাবিশ্ব 1929 এ জ্যোতির্বিদ এডুইন হাবল দ্বারা অর্জিত সম্প্রসারণ আবিষ্কার করে, দূরবর্তী ছায়াপথ লাল স্থানান্তর উপর ভিত্তি করে ছিল, লাল স্থানান্তর ঘটে যখন একটি বস্তুর দূরে থেকে একটি পর্যবেক্ষক receding, এবং হয় তাই object এর হালকা ঢেউ বামে পিছনে এটি সম্প্রসারিত, হালকা ঢেউ পান, তখন দীর্ঘায়ত লাল Fig.1 যাও স্থানান্তরিত হয়. যখন হাবল আবিষ্কার করেন যে, আলো থেকে দূরে অবস্থিত অধিকতর পৃথিবী ছায়াপথ থেকে পেয়েছি, আরো লাল স্থানান্তরিত হয়, তার মানে পৃথিবী থেকে অধিকতর গতি receding ছায়াপথ কাছাকাছি বেশী হয়, যার মানে হিসাবে সুদূরতম ছায়াপথ আপ দ্রুত গাড়ী চালানোর হয় বেশী ⁽¹⁾, সমগ্র মহাবিশ্ব ও সেগুলি ধারণকারী আমাদের কাছ থেকে, receding বা অন্য উপায় দ্বারা, এটি বিস্তৃত হয়, তবে কি এবং এই মহাবিশ্বের বয়স মধ্যে সম্পর্ক?

যেহেতু আমরা জানি যে আলোর গতি ধ্রুবক, এবং আলোর গতি সমান দূরত্ব সময় দ্বারা বিভক্ত যাও, এই মানে আলোর গতি বুদ্ধিমান সঙ্গে নির্দিষ্ট বড় দূরত্ব (Cephids পরিবর্তনশীল বড়) আনুমানিক হিসাব, ​​আমাদের জন্য এই সময় অনুমান করা বড় পৃথিবী থেকে সরে যাও নেন. যখন জগন্মণ্ডল যে বিবেচিত একটি একতা পয়েন্ট থেকে receding অতিরিক্ত সমীকরণ ব্যবহার করে, করা হবে, এবং সুদূরতম দেখা ছায়াপথ এই ধারণা প্রয়োগের, মহাবিশ্বের বয়স হিসাব ছিল.


উপরন্তু, এই ছায়াপথ অধিকতর যাও, হতে বৃহত্তর লাল স্থানান্তর, এইভাবে তারা করলো এবং দ্রুততর করা দূরে দ্রুত গাড়ী চালানোর যাও করলো. এই প্রথম সরাসরি প্রমাণ মহাবিশ্ব স্থির কিন্তু বিস্তৃত হয় না. হিসাবী যখন বস্তুর সব শুরু একই বিন্দু থেকে দ্রুত গাড়ী চালানোর আউট অবশ্যই দ্বারা আবিষ্কার ইউনিভার্স বয়স প্রথম অনুমান.


বিজ্ঞান অনুসারে, মহাবিশ্বের বয়স হল 13,75 ± 0.11 বিলিয়ন. তবে হয় শুধুমাত্র বিগ Bang থেকে আনুমানিক সময়. এটা যদি একতা আগে কিছু যাচ্ছিলো যে আমরা বিগ Bang কল করা হয়, পরিচিত না কিংবা যদি সময় রৈখিক, বিস্তৃতির হাবল এর আইন দ্বারা অনুমান একটি দৈঘ্র্যপ্রসারণ অধিকৃত. প্রতি বিজ্ঞানী হিসাবে উপরন্তু,, মহাবিশ্বের বয়স হিসাবী শুধুমাত্র সঠিক যদি তা অনুমান ব্যবহৃত হচ্ছে মডেল অন্তর্নিহীত ধারণাসমূহ হয় সঠিক, যে বিবেচনায়:


"উপর আসলে তারা অন্তর্নিহিত মডেল তারা ব্যবহার করেছেন অধিকৃত ভিত্তি করে সঠিক"



যাইহোক, বিগ যাও, যা এই গণনা সম্পন্ন হয়েছে অনুযায়ী Bang মডেল বিজ্ঞানীরা কমই হয় আজকাল প্রচন্ড আঘাত পেয়েছি; Briane গ্রীন হয় তাদের একজন. দেখুন আমার একটি যন্ত্র - প্রকৌশলী হিসাবে বিন্দু থেকে, বিগ Bang একটি মহাবিশ্ব, তৈরি না ত্ত কোনো শরীরের যে, বিগ Bang একটি মুহূর্ত যে হয় মহাবিশ্ব নিজে, প্রসারিত বা তার গঠনকারী প্রসারিত push করা সেট হিসাবে বিবেচনা করা হবে কল্পনা করতে পারেন , নেই যে বেশী, এই অর্থ তাদের কিছু মহাবিশ্বের অন্যান্য Bang সময়ে আকৃতি হওয়া উচিত, কোথায় আমি ডান বা am আমি এটি একটি আকৃতি হয়েছে, নিম্নলিখিত দ্বারা আরো আলোচনা করা যেতে পারে সমর্থিত বিবেচনা ভুল.


একটি যন্ত্র - প্রকৌশলী জন্য একটি ভালো পদার্থবিদ, মহাবিশ্ব যাও বর্ণন হয়, না ভিন্ন, আমরা কি মহাবিশ্বের দেখতে হয় পণ্য, একটি পণ্য করা উত্পাদিত যাও এটি তৈরি করতে একটি প্রয়োজন হাতিয়ার, হাতিয়ার মডেল দুটি মৌলিক প্রয়োজনীয়তা আছে উচিত: একটি- জ্যামিতিক আকৃতি. অনলস আন্দোলনের বি প্রকার. এই পণ্যে তার জ্যামিতি অঙ্কিত করা প্রয়োজন এবং এটি তার অভিপ্রায় শক্তির অংশ দিতে একটি নিয়মানুগ অর্থপূর্ণ নির্দেশিত উপায়ে তা সরানো হয়. বিগ Bang শুধুমাত্র সম্প্রসারণ এবং তাপমাত্রার হ্রাস, কারণ কিন্তু এটি একটি অর্থপূর্ণ পণ্য আকার তৈরির পরিবর্তে ধ্বংস, মেয়াদি একটি মাধ্যাকর্ষণ যুত যে বিগ Bang এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বাধা হিসাবে মহাবিশ্ব উপাদানসমূহের মধ্যবর্তী, ঢোকানো কিন্তু যদি আমরা জানতে পারি যে হয় যেহেতু সবচেয়ে বিস্ময়কর আবিষ্কার ⁽³⁾ 1998 যে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ তার মধ্যে ত্বরক হয়, কেউ একজন বিজ্ঞানী বা একটি শিশু যে মাধ্যাকর্ষণ একটি দীর্ঘ সময় যখন বিগ Bang বিস্তার প্রভাব ছিল মহান যেহেতু মহাবিশ্ব উপাদানসমূহের করেনি অনুষ্ঠিত জপান করতে পারেন, সময় এখন মাধ্যাকর্ষণ দুর্বল হয়ে ওঠে যখন বিগ Bang প্রভাব জীর্ণ, তন্ন তন্ন কেহ ব্যাখ্যা করতে পারেন মহাবিশ্ব কিভাবে তার বিস্তার ত্বরান্বিত কোনো প্রকৃতির মধ্যে প্রাকৃতিক বা বাস্তবিকই মনুষ্যসৃষ্ট বিস্ফোরণের কারণ একটি ত্বরক দ্বারা বিস্তার করার পরে, বছর বিলিয়ান বিগ Bang পরে শুরু স্বল্পকালের, এবং গতি কমে আবার, একটি দীর্ঘ সময়ের পরে এটি দ্রুততর করা শুরু করতে পারেন.


এছাড়াও, বিগ Bang এর ক্ষমতা প্রভাব বিস্তার decays পরে Bang নির্বাচকমণ্ডলী (মহাজাগতিক উপাদানসমূহ, অন্ধকার ব্যাপার) একটি প্রাকৃতিক পড়ে এইসব, ছেড়ে দেওয়া উচিত যা আমরা আজ দেখতে পারে না. তাই চিন্তা প্রতি বিন্দু সমর্থন করে যে একটি জ্যামিতিক মডেল প্রাকৃতিক শক্তি পিছনে যে আমরা আবিষ্কার দেখতে পান এবং স্থায়ী হবে, শুধুমাত্র যে জ্যামিতিক মডেল কি আমরা বা আবিষ্কৃত দেখা যায় তা ব্যাখ্যা করা উচিত নয়, তা কি আমরা জানি না প্রকাশ করা উচিত.


হিসাবে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ ধারণা সমর্থন যদি আমরা কোন সময় যেতে পিছন দিকে মহাবিশ্ব ছোট হতে পারে, এবং মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ হিসাবে সমর্থন তাপমাত্রা কমতে thermodynamic নীতি (হিসাবে মাপ বৃদ্ধি, তাপমাত্রা বৃদ্ধি), ক্ষেত্রেও আবিষ্কৃত হয় উচিত মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে, মানে আমাদের অধিকৃত মডেল স্বাভাবিকভাবেই বিস্তৃত হতে পারে, কিন্তু হিসাবে 1998 সালে আবিষ্কার সম্প্রসারণ একটি ত্বরণ দাবী, আমাদের মডেল তার বিস্তার প্রাকৃতিকভাবে ত্বরক করা উচিত্ প্রযোজ্য হবে.


কিন্তু কি মহাবিশ্ব সম্পর্কে ভোটারদের? কিভাবে এটি করা যায় সব ভিতরে মহাবিশ্বের চারপাশে বিতরণ সাধারণত অধ স্বাভাবিকভাবেই ডাউন ছাড়া?


যদি আমরা আমাদের চারপাশের আন্দোলন যে অধ: পতন ছাড়া একটি 3D মডেল অভ্যন্তরে সিস্টেম উপাদানসমূহের স্বাভাবিকভাবেই বিতরণ করতে পারেন এক ধরনের অনুসন্ধান করার জন্য, আমরা যে এটি আবর্তিত মধ্যে হ্যারিকেন হিসাবে উপাদানসমূহের,, অথবা একটি কাচের ভিতরে চিনি আবর্তিত হয় পাবেন.


আইএসএস আবর্তনের এটি এখন আমরা আমাদের মডেল কোনও প্রয়োজন যোগ সম্প্রসারণ ছাড়াও,,, যদি আমরা একটি 2D মডেল জন্য একটি স্কেচ, আঁকা আবর্তিত এবং বিস্তার করার চেষ্টা করুন, আকৃতি একটি সর্পিল হতে পারে, যদি আমরা একটি জন্য 3D আকৃতি আঁকার চেষ্টা করা এটি, এটি একটি অনেক স্ক্রল (প্রায় গুটান কাগজ) মত হবে.


সুতরাং, অধিকৃত মহাবিশ্বের জ্যামিতিক আকৃতি একটি সর্পিল স্ক্রল, সম্প্রসারণ স্ক্রল করা উচিত. একটি দ্রুত একটি মহাবিশ্বের এই আকৃতি থাকার সরাসরি ফিঙ্গারপ্রিন্ট হল সর্পিল ছায়াপথ, স্পষ্টতই একটি সম্প্রসারণ স্ক্রল এ দ্রুত বর্ণন তার বিস্তার সালে যখন যাও অবাধে একটি ফোল্ডারের রাজ্য থেকে সরানো সেট ত্বরক, যখন তা ভিতরে কোনো নির্বাচকমণ্ডলী হয় গোলমালে বিতরণ করা হয় দেখাতে পারেন ডাউন ছাড়া অধ, এবং সঙ্গে তাল মিলিয়ে এটি সরানোর হিসাবে প্রতি স্বর্গীয় বস্তু মহাবিশ্বের চলন্ত হয়.


যেমন মহাবিশ্বের প্রকৃত বয়স হিসাবী আগে, আমরা যে, আলো এক প্রধান হাতিয়ার যে চালায়, কিন্তু আমরা আরও মনে রাখবেন যে এই মহাবিশ্বের আন্দোলন বিগ Bang ফলে হিসাবে সরাসরি রৈখিক নয় প্রয়োজন মনে রাখা প্রয়োজন, এটি পেঁচানো লগারিদমিক .


কিন্তু একটি অ সরাসরি স্থান (দেশকাল) আলোর সোজা যাও স্যার আর্থার Eddington ক্ষিপ্রতা, যা বহন সাধারণ আপেক্ষিকতা ব্যাখ্যা আউট, আলোর ফলাফল যা সাধারনত একটি সরল রেখা অনুসরণ মরীচি আশা অনুযায়ী না সরানো,, একটি বাঁকা পথ যখন একটি উচ্চ বাঁকা মাধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্র (গুলো 2) ক্ষণস্থায়ী অনুসরণ পাওয়া যায়. যদিও সুপরিচিত যে দুটি ভিন্ন ঘনত্ব mediums যেমন-মধ্যে হালকা পাস: বায়ু থেকে পানি, এটি বিচ্যুতি ভুগছেন, যখন আমরা যদি একাধিক ভিন্ন ঘনত্ব বৃদ্ধি mediums সহ্য তা যাক, এটি একটি মহান বিচ্যুতি যে ভোগ করতে হবে দূরে নত করা থেকে প্রদর্শিত হবে. এছাড়াও এটি যে পিছনে আমাদের প্রতি ছায়াপথ থেকে আলো ঢুকবে সমস্ত ছায়াপথ এর বক্র স্থান, যেখানে এটি পরিশেষে আমাদের telescopes আলোর একটি লেন্স (গুলো 3) হিসাবে প্রদর্শিত হবে প্রায় বিভক্ত করা প্রমাণিত হয়.


আলো ট্র্যাক নমন ভুগছেন আরও প্রপঞ্চ, আলোর বিনিময়তা দ্বারা (একটি কম্প্যাক্ট শরীর (ধূসর দেখানো) হালকা বিনিময়তা সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত কাছাকাছি অবস্থান নীল দেখানো (4 গুলো) থেকে প্রেরিত আউট মহাকর্ষীয় সময় বিলম্ব হয় দেখা যাবে (শাপিরো বা প্রভাব), ঘটনাটি যে আলোর সংকেত গ্রহণ করা আর একটি মাধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্র মাধ্যমে তুলনায় তারা যে ক্ষেত্র অভাবে যেতে সরাতে. হয়েছে অনেক এই ভবিষ্যদ্বাণী সফল পরীক্ষার আছে. আছে ইন স্থিতিমাপ পোস্ট নিউটনসংক্রান্ত লৌকিকতা (PPN), উভয় আলোর বিনিময়তা এবং মহাকর্ষীয় সময় বিলম্বের পরিমাপ একটি পরামিতির নামক γ, যা স্থান জ্যামিতি উপর মাধ্যাকর্ষণ প্রভাব এনকোড করে. নির্ধারণ ^ 1993, সেকে. 7.1 এবং 7.2 উইল0



তাই হালকা বক্ররেখা, বক্র স্থান, বিলম্ব মহাবিশ্ব কি মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র নামক মাধ্যমে যখন ক্ষণস্থায়ী বা কাছাকাছি এটি ছিল একটি দেশকাল উচ্চ বক্রতা বিশাল জনসাধারণ ঘনত্ব দ্বারা সৃষ্ট হয় আকৃতির উপর নির্ভর করে এবং শক্তি মাধ্যমে যখন চলন্ত পারেন.


এর অর্থ এই যে আলোর পথ স্থান কুঁচন হয়, যখন নিসর্গ (দেশকাল) এর ফ্যাব্রিক ঘনত্ব পরিবর্তন হয়, তাই আমরা আরও অনুমান যদি আমরা নিসর্গ এর দূরে মধ্যে স্থান ফ্যাব্রিক সুতা, হতে পারে যে এই ফ্যাব্রিক ঘনত্ব থেকে বিন্দু বিন্দু যাও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়, না পাকান স্থান বরাবর,, আলোর পথ বেঁকে করা হবে না.


এখন, সামগ্রিকভাবে বাঁকা সর্পিল মহাবিশ্ব আলোর প্রতি আমাদের পৃথিবী মহাবিশ্বের সীমানা থেকে সরানোর একটি মরীচি প্রভাব সম্পর্কে কি?


যদি আসমান একটি স্ক্রোল ভালো, ঘূর্ণিত এবং একটি সর্পিল ট্র্যাক রয়েছে বিস্তৃত হয়, এই যে আলো ট্র্যাক কোনো সর্পিল আকৃতির হবে মহান জ্যোতির্বিদ্যা দূরত্ব, এই অর্থ মাধ্যমে পাক অনুমান আমাদের নেতৃত্ব হবে যে মহাবিশ্বের বয়স যে আমরা পরিমাপ করা, প্রকৃত বয়স, কিভাবে থেকে আলাদা হতে পারে?

যেহেতু আলো একটি রৈখিক সর্পিল পথ সোজা না ট্র্যাক রয়েছে, বিন্দু থেকে সরানো হবে তা পরে হাজির বিগ Bang ঘটেছে, অথবা প্রথম আলোর বড় উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের পৌঁছেছেন, এই অর্থ হল আলো বিন্দু থেকে এটি একটি লম্বা পথ অনুসরণ করা বিন্দু এটি পৌঁছেছেন বামে,. কিন্তু কিভাবে আমরা জানি কত হয় সর্পিল পথ যে আলো অনুসরণ করা পিচ, যাতে আমরা তার দূরত্ব দ্বারা পরিমাপ করতে পারে?

যদি আমরা একটি কাগজ, নিতে এবং সর্পিল আকৃতি কোন ধরনের এটি অনুসরণ করে যখন এটি বিস্তৃতি চেক, আমরা যে কাগজ স্ক্রল পাথ কোনো বিন্দু, তার দূরত্ব বৃদ্ধি করা, খুঁজে পেতে এবং logarithmically গতি বাড়াতে, যখন কেন্দ্র থেকে দূরে সরানোর এই ধরনের, হবে সর্পিল পথ, একটি লগারিদমিক সর্পিল বলা হয়. উদাহরণস্বরূপ, ডুম. 5, যদি আমরা সেন্টার (একটি) একটি সরল রেখা ইন নির্দেশ করুন (সি) থেকে সরানো, আমরা দূরত্ব 9 ইউনিট পাস, যখন আমরা যদি সর্পিল পথ নিতে, আমরা দূরত্ব প্রায় 27 ইউনিট পাস করা হবে, আমরা দেখতে পারেন সর্পিল ট্র্যাক প্রতিটি চক্র জন্য, আমরা দূরে সরানো থেকে কেন্দ্র, আমরা সরাতে সরাসরি দূরত্ব যে চক্রে আমরা পূর্বে পাঠানো এটি যাও, প্রতিটি চক্র জন্য অর্থাত 3 বার, আমরা logarithmically পেতে কেন্দ্র থেকে একটি উপায় অধিকন্তু, পদ্ধতি অনুসরণ করবে না সমান, না হতে পারে কিন্তু বৃদ্ধি করা হবে, কারণ লগারিদমিক সর্পিল এর বিস্তার ত্বরণ বৃদ্ধি করা হয়.
সমস্ত প্রকৃতি প্রাণী, যা একটি সর্পিল পথে আসা, একটি লগারিদমিক সর্পিল ট্র্যাক অনুসরণ করছেন, কিন্তু মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে আমরা লগারিদমিক সর্পিল পথ স্ক্রল জানি আসমান এর পিচ না, কিন্তু যদি আমরা বিবেচনা যে এই সর্পিল পথ প্রভাব আছে এবং যাব একটি সর্পিল ছায়াপথ উপর আঙুল মুদ্রণ, আমরা একটি উদাহরণ হিসাবে আমাদের ছায়াপথ প্রথম নিতে পারেন. যেহেতু আমরা জানি আমাদের ছায়াপথ একটি সর্পিল পিচ প্রায় সমান 12 আছে অধিকৃত হয়.

ইন ডুম. 4, লগারিদমিক সর্পিল এর পিচ 10, আমাদের ছায়াপথ পিচ মান কাছাকাছি হয়, যদি আমরা অনুমিত তাদের একটি বিন্দু (ক) এ আলোর উৎস এবং আমরা বিন্দু থেকে এটি ছিল পরিদর্শক (সি) আমরা তা নয় উত্তরণ দেখতে পাবেন একক দূরত্ব, যদি এটি একটি সোজা লাইন অনুসরণ করে, কিন্তু যদি এই হালকা নিসর্গ একটি সর্পিল ট্র্যাক রয়েছে ফ্যাব্রিক সমগ্র মহাবিশ্বের মাধ্যমে একটি বাঁকা পথ অনুসরণ হিসাবে এটা করা উচিত, যেমন এক ডুম দেখানো হয়েছে. 5, এই আলো পৃথিবীতে পৌঁছনো পর্যন্ত দূরত্ব 27 একক, ক্রুশ তাই হবে এটি যে সময় লাগবে 3 বার নিতে, যদি এটা আমাদের জন্য আসলেই সোজা ট্র্যাকের মাধ্যমে, অন্য উপায়ে, যাও বিন্দু আলো পৌঁছাতে সময় প্রয়োজন হবে সি, বিলম্বিত এবং তাই এটি একটি উচ্চতর বয়স পরিমাপ করা হয়.

এই একই ডুম মধ্যে সর্পিল আকৃতি জন্য মানে. 5, যদি পয়েন্ট (ক) এবং (গ) সমান (4.567) ইউনিট (যেখানে প্রতিটি ইউনিট সমান 1 বিলিয়ন বছর), বিন্দু (এ) এবং এর মধ্যে সর্পিল ট্র্যাক দৈর্ঘ্যের মধ্যে সরাসরি দূরত্ব (গ) 3 বার হতে হবে (4.567) দূরত্ব, যা (13.701) একক বা 13,701 বিলিয়ন বছর যা আমাদের মহাবিশ্বের বয়স সমান, যখন প্রথম সংখ্যা প্রাচীনতম জ্ঞাত কঠিন উপাদানসমূহের meteorites যে সোলার সিস্টেমের মধ্যে একটি সঙ্গে গঠিত হয় মধ্যে বয়স হবে পৃথিবীর বয়স, 13,701 বিলিয়ন মাপা বৈজ্ঞানিক মহাবিশ্বের বয়স মাপা, ফলে = 99,64% দ্বারা যদি বিভক্ত বছর প্রায় সমান যে.

আমাদের কি আলো যেমন একটি সর্পিল পথ, অনুসরণ করা যে এটি আমাদের পৌঁছেছেন 3 বার আসল সময় যে এটি আমাদের পৌঁছাতে লাগবে বিলম্বিত, যদি এটি একটি এবং আমাদের মহাবিশ্ব প্রথম আলো বিচ্ছুরিত মধ্যে সরল রেখা সালে এবং তাই এটি তিনবার হয় পরিমাপ মহাবিশ্বের প্রকৃত বয়স? যে ভালো অধিকৃত উপসংহার সহ, হয় মহাবিশ্বের বয়স সত্যিই পৃথিবীর যে সমান?

কিন্তু যদি পৃথিবীর বয়স পৃথিবীর আসা, হিসাবে এটি সূর্য যে মহাবিশ্বের সৃষ্টি নয় বিলিয়ন বছর পরে তৈরি করা হয় অধিকৃত থেকে তৈরি করা হয় কি ছিল অধিকৃত থেকে সমান মহাবিশ্বের বয়স যাও,?

এটা এই মুহূর্তে করা প্রয়োজন লক্ষনীয় যে সূর্য থেকে পৃথিবীর সৃষ্টিতে একটি বৈজ্ঞানিক দায়িত্বগ্রহণ, যা বুদ্ধিমান যে আর্থ এর উপাদান সংখ্যা বিপুল সংখ্যক সূর্য মধ্যে উপলব্ধ না হতে পারে falsified যাও তদ্ব্যতীত, সূর্যের পাথুরে ঠান্ডা, না হয় না , পানি নেই, কোন জীবন. এই অর্থ হল পৃথিবীর সৃষ্টিতে বিশেষ ভাবে শারীরিক, জৈব রাসায়নিক অসীম সংখ্যা দ্বারা জীবনের সমর্থন করতে পারেন কি না ... সিস্টেম দ্বারা সমর্থিত জীবন যা এখনও সব মানবতার দ্বারা তৈরি করা যেতে পারে এমনকি কোষের না.

কিন্তু কিভাবে অন্যান্য proofs সঙ্গে আমি এই ফলাফল সমর্থন করতে পারে?

শুধুমাত্র এক যারা জানেন যদি মহাবিশ্বের যে আসমান দ্বারা ঢাকা একটি স্ক্রোল একটি আকৃতির আছে কেবল যিনি এটা তৈরি, কেবল এক যারা দাবি করেন যে তিনি তৈরি এটা ঈশ্বর (আল্লাহ) যারা দাবি করেন যে তিনি বই মাধ্যমে পাঠানো তার লাভ ডাউন (মূসা: Torah (ওল্ড টেস্টামেন্ট), যীশু: বাইবেল, মহম্মদ: কুরআন), তাই কি ঈশ্বর তার বই আসমান সম্পর্কে উল্লেখ করে থাকেন?

ওল্ড টেস্টামেন্টে, আমরা নিম্নলিখিত পড়ুন:

Isaiah 34:4 সমস্ত আসমান র বড় দ্রবীভূত হবে এবং আকাশ একটি স্ক্রোল ভালো গোটান;

গেম আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড বাইবেল (© 1995): আকাশ আর একটি ভালো স্ক্রল আপ ঘূর্ণিত করা হবে;


এখানে বাক্যাংশ পরিষ্কার করে নির্দেশ করে যে আসমান বা আকাশ শেষে আকৃতি একটি স্ক্রোল ভালো হয়, কিন্তু কি এটা তার শুরুতে আকৃতি, যদি এটি একটি শুরু এবং শেষ হয় তার আকৃতি হয় মধ্যবর্তী স্ক্রল, মানে ভালো হয় একটি সর্পিল লগারিদমিক ফোল্ডারের কাগজ, কিন্তু যেখানে প্রশ্নের উত্তর এবং প্রমাণ পেতে পারি?

অধিক 1400 বছর আগে তিনি ঈশ্বর প্রেরিত মহম্মদ যিনি বা লেখা ছিল, কুরআনে আমরা নিম্নলিখিত খুঁজে পড়া না যাও কুরআন নিচে:

(দিন যখন আমরা একটি [না] রেকর্ডের জন্য পত্রকের ভাঁজ ভালো স্বর্গ. ভাঁজ যেহেতু আমরা প্রথম সৃষ্টি শুরু হবে, আমরা এটি পুনরাবৃত্তি. [যে] একটি প্রতিশ্রুতি আমাদের উপর বাঁধাই আসলেই., আমরা এটা করতে হবে ) (সুরাত আল 'Anbyā': 104)

এটা স্পষ্ট যে এখানে কুরআন যে স্বর্গ সৃষ্টির শুরুতে তার আকৃতি একটি ফোল্ডারের শীট (একটি স্ক্রোল) ভালো ছিল যোগ করা হয়, আরও পদ্য দেখায় যে স্বর্গে ফিরে গুটান করা হবে, যার অর্থ স্বর্গ তার বিস্তার শেষ হবে একটি প্রসারিত স্ক্রল মত, যা কি ওল্ড টেস্টামেন্ট মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে তার সাথে একমত.

এই proofs আরও সর্বশ্রেষ্ঠ অব্যাখ্যাত আশ্চর্যজনক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, যা মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ ত্বরক, আমাদের পূর্বে তত্ত্ব এবং মহাবিশ্ব মডেলের সবচেয়ে বেশী যা প্রমাণিত হয় তার সাথে একমত, একটি স্ক্রোল ছিল, যখন প্রসারিত তার বিস্তার মধ্যে দ্রুততর হবে মুক্তি.

কিন্তু, মহাবিশ্বের আকৃতি একটি স্ক্রোল মত বলতে হয়, যে মহাবিশ্ব কার্যকরী প্রকৃত বয়স হিসাব করা হয় মহাবিশ্বতত্ত্বসংক্রান্ত এক (13.72 বিলিয়ন বছর) তুলনায় খাটো, এটি তার সমান পৃথিবীর বয়স পর্যন্ত হতে ছোট, কিন্তু পারে স্বর্গীয় 4.7 বিলিয়ন বছর - পবিত্র বই যে, যে স্বর্গ বয়স এবং পৃথিবীর প্রায় সমান অর্থাৎ 4.5 সমর্থন করা হয়?

বাস্তবিক বাইবেল এবং কুরআন সৃষ্টি ক্রম, যেখানে বাইবেল সম্পর্কে নিম্নলিখিত উল্লিখিত উভয় সম্মত হয়েছেন:

«সূর্য, চন্দ্র, এবং বড় শুধুমাত্র" আর্থ "নীচের তৈরি হওয়ার তৈরি করা হয়েছিল. »(Gen. 1:9-18).

যদিও কুরআন:

(এটা তিনি যে পৃথিবীতে যা আপনাকে সকল জন্য সৃষ্টি. তারপর তিনি স্বর্গে যাও নিজেকে পরিচালিত, [তাঁর সমস্ত সৃষ্টি হচ্ছে উপরে], এবং তাদের সাত আসমান, এবং তিনি সবকিছুর বুদ্ধিমান না) (সুরাত আল বাকারাহ্: 29)


তাই, মডেল মহাবিশ্বের আকৃতি জন্য এখানে প্রস্তাব, এর সাথে সম্পর্কিত মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ একটি ত্বরাণিত বো-তাপমাত্রা কমে যাওয়ার আবিষ্কারের সমর্থন গ-মহাজাগতিক উপাদানসমূহ বন্টন ঘ-তাদের আন্দোলন মহাবিশ্ব মাধ্যমে প্রতিসাম্য মহাজাগতিক উপাদানসমূহ ই আকৃতিগত চ-ড্রাইভিং মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ যা মূলত গুটান স্ক্রল সঞ্চিত শক্তির ক্ষমতা (অন্ধকার শক্তি).

এটি আরও সমর্থন করে কি আসমান বয়স যা পৃথিবীর যে প্রায় সমান সম্পর্কে পবিত্র বই উল্লেখ করা হলে, এটি পদ্য আসমান বিস্তার যা ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার সম্পর্কে কুরআনে উল্লিখিত সমর্থন করে, কিন্তু সহজভাবে যা আবিষ্কারের আগে পবিত্র কুরআন যেখানে কুরআনের উল্লিখিত 13 শতক দ্বারা উল্লেখ করা হয়:

(এবং স্বর্গে আমরা শক্তি দিয়ে নির্মিত, এবং প্রকৃতপক্ষে, আমরা তার expander) (Adh-Dhāriyāt: 47)

কিন্তু যারা বিশ্বাস করে না আল্লাহ তার জন্য, আমি আরও Quranic আয়াতে যে আসমান শেষ আকৃতি একটি চিত্রে হয় অঙ্কন করে তাদের কথা মনে করিয়ে দেয়া:

(তারা আল্লাহর (ঈশ্বর) appraised আছে সত্য গুণগ্রাহিতা না, যখন সম্পূর্ণরূপে পৃথিবী কেয়ামতের দিন তার খপ্পর [মধ্যে] হতে হবে, এবং আসমান তার ডান হাত করা হবে গুটান. উন্নত হয় এবং তিনি উচ্চ উপরে কি তারা সংযুক্ত সঙ্গে তাঁর) (সুরাত Az-Zumar: 67)

পাঠক নিবন্ধ নিবন্ধ শীর্ষে সূচক ব্যবহার করে নির্ণয় করা যাবে.

লিখেছেন: Ali Ibn Sahol (গ্রন্থকার, আবিষ্কারক).

ইমেইল: zimdewan@gmail.com



মঙ্গলবার, ২৬ জুন, ২০১২

পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!


সুপ্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বন্ধুগন আসসালামুআলাইকুম। আশা করি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের মেহেরবাণীতে সবাই ভালো আছেন। আজকে এমন একটি বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি যেযা এই বিষয়ে অনেক আগেই বোধগম্য হওয়া উচিত ছিল। যাক আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আজকে লেখার সুযোগ করে দিলেন এই জন্য আলহামদুলিল্লাহ।
report facebook profile পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!
ইন্টারনেট এমন এক জায়গাযেখানে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে খুব সহজেই জানা যায়। ভাল-মন্দ সবকিছু এখানে বিদ্যমান। তথ্যের বিশাল ভান্ডার। সার্চ ইন্জিনের মাধ্যমে আমরা সহজেই যেকোন তথ্য খুব সহজেই খুজে পেতে পারি।
যাইহোকমূল আলোচনায় আসা যাক……… আজকে সারা বিশ্বে মুসলিমদেরকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিশাল জাল ছড়ানো আছে(বিশেষ করে ইন্টারনেটেতা প্রিন্ট মিডিয়াঅডিও-ভিডিওইন্টারনেটইত্যাদি যেকোন মাধ্যমেই হোক না কেন। বিভিন্ন সময়ে ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামকে হ্যায় প্রতিপন্ন করে অনেক কিছু করেছে এবং বর্তমানেও তা অব্যাহত আছে। কিন্তু তারা কখনো সফল হয়নি……………নিচের ঘটনাগুলো পড়ুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
ঘটনা-একবার বিখ্যাত জুতো কোম্পানি নাইক(Nike) এমন এক ধরনের জুতো বের করল যার পেছনের দিকে লেখাটিকে আরবী হরফের আল্লাহ লেখার মত মনে হয়। যেটা ইসলামের জন্য অবমাননাকর। এ কারনে আমেরিকান মুসলিম অর্গানাইজেশন কেয়ার নাইকের(Nike) বিরুদ্ধে কেস করেছিল। তবে সে কেস কোর্টে যাওয়ার আগেই নাইক(Nike) কেয়ারের সাথে সমঝোতা করে এবং প্রায় ১৭ মিলিয়ন ডলার জরিমানা দেয়। এ টাকাটা পরে কেয়ার জন মুসলমানদের সেবামূলক কার্যক্রমে ব্যয় করে।
ঘটনা-ডেনমার্কের একটি স্থানীয় পত্রিকায় যখন নবীজী(সা.)-কে নিয়ে প্রথম কার্টুনগুলো প্রকাশিত হয়েছিল তখন সে দেশের মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও রাষ্ট্রদূতগণ একত্রিত হয়ে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করে এবং তিন সপ্তাহ পর প্রধানমন্ত্রীর সাথে মিলিত হয়ে প্রতিবাদ জানালেন। কিন্তু ড্যানিশ প্রাইম মিনিস্টার বিষয়টিকে হালকাভাবে নিলেন এবং কোন পদক্ষেপ নিলেন না।
তিন মাস পর ২০০৬ এর ২০শে জানুয়ারি একই কার্টুন ছাপানো হল নরওয়েতে। চারটি পত্রিকায় ছাপানো হল। এরপর ছাপানো হল জার্মানীতেতারপর হাঙ্গেরীতে। প্রথম থেকেই মুসলিম বিশ্বের স্থানে স্থানে এ কার্টুনের প্রতিবাদ জানানো হয়েছিল। পরবর্তীতে যখন কার্টুনগুলো বিভিন্ন দেশে ছাপানো হচ্ছিল তখন সমগ্র মুসলিম একযোগে এর তীব্র প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছিল। মুসলিম বিশ্বে এ প্রতিবাদ জ্ঞাপন করা হয়েছিল উপরে আলোচিত ৬টি পদ্ধতিতেই। মিডিয়াইন্টারনেটে এর উত্তর দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ,পাকিস্তানইন্দোনেশিয়ামধ্যপ্রাচ্য এসব স্থানে এর শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জানানো হয়েছেশান্তিপূর্ণ মিছিলের মাধ্যমে। সে সময় সৌদি আরবের পাঁচশত-এর বেশি আইনজীবীদের একটি আন্তর্জাতিক কমিটি ঘোষনা করেছিল যেভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে।
ডেনমার্কের ওপর অর্থনৈতিক চাপও সৃষ্টি করা হয়েছিল। ডেনমার্কের আয়ের অন্যতম উৎস হল দুগ্ধজাত পণ্য সামগ্রী। কুয়েত একাই প্রতি বছর ১৭০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য ডেনমার্ক থেকে আমদানী করত। সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে এ আমদানীর পরিমাণ হল প্রতি বছর ৮০০ মিলিয়নেরও উপরে। সে সময় মধ্যপ্রাচ্যের স্বদেশ একযোগে ডেনমার্কের পণ্যের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এভাবে যখন ডেনমার্কের ব্যবসায়িক ক্ষতি হল তখন ডেইরি ফার্মের মালিকরা মিলিত হয়ে ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ও প্রিন্টমিডিয়ার কাছে গেল এবং ব্যবস্থা নিতে বলল। প্রিন্ট মিডিয়া তখন ক্ষমা চেয়েছিল। ইংরেজিআরবি ভাষায় প্রকাশিত পত্রিকাগুলোতে তাদের ক্ষমা চাওয়ার ভাষা স্পষ্ট ছিলযদিও ড্যানিশ ভাষায় প্রকাশিত পত্রিকাগুলোতে এ ক্ষমা চাওয়ার ভাষা জোরালো ছিল না। দোষী পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক বলল যে, ‘আমরা যে কার্টুন ছাপিয়েছি তা ডেনমার্কে আইনে অবৈধ নয়,তবে যেহেতু এতে মুসলিম বিশ্ব আহত হয়েছে এ জন্য আমরা ক্ষমা চাইছি।
অর্থাৎ অনেকটা শর্ত আরোপ করে ক্ষমা চাওয়ার মত। যেনকোন দেশে ধর্ষণ অবৈধ না বিধায় সে দেশের কোন লোক কোন মুসলিম মহিলাকে ধর্ষণ করে বলল যেআমাদের দেশে ধর্ষণ বৈধ কিন্তু আপনি যেহেতু কষ্ট পেয়েছেন সেহেতু আমি দুঃখিত।
এ ধরনের কোন অযৌক্তিক নিয়ম তৈরি করার কোন সুযোগ নেই। যা অবৈধ তা সবার জন্যই অবৈধ। যা ক্ষতিকর তা সবার জন্যই ক্ষতিকর। সেটা বৈধ নাকি অবৈধ তার ওপর ভিত্তি করে ক্ষতির পরিমাণ কমবেশি হবে না।
ডেনমার্কের উক্ত ঘটনায় রাজনৈতিক চাপও দেয়া হয়েছিল। যেমন আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যেএ ঘটনার সাথে রাষ্ট্রদূতরা একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিল। সে পদ্ধতিতে যখন কাজ হল না তখন সাথে সাথেই সৌদি আরব তার রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে নিয়েছিল এবং অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো বলল যেতাদের দেশে ডেনমার্কের অ্যামবেসী দরকার নেই। এরপর ডেনমার্ক ক্ষমা চেয়েছিল।
এখন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন কিভাবে তারা(ইসলামের শত্রুরাবিভিন্ন সময়ে ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করে কত কিছু করেছে। তারা এখনো থেমে নেই। কয়েকদিন যাবত ফেইসবুকে কতগুলো পেইজ আমার নজরে পড়লো…………..আমি আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!! আল্লাহ রাব্বুল আলামীনকে নিয়েনবীজী(সা.) কে নিয়েকুরআনইসলামকে নিয়ে কিসব বিশ্রী অকথ্য ভাষায় লেখালেখি এবং বিভিন্নরকম ব্যঙ্গ চিত্র প্রদর্শন করে পেইজ খোলা হয়েছে। তাই আর বসে থাকতে পারলাম না। পেইজগুলো দেখলে আপনাদেরও রক্ত উত্তপ্ত হয়ে যাবে।
আসুন এই পেইজগুলো সম্পর্কে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষকে অবগত করি। ইনশাআল্লাহ আসা করি দ্রুত এইসব পেইজ বন্ধ হবে। কারন উল্লেখিত দুটি ঘটনা আমাদের স্মরন করিয়ে দেয় যেকখনোই ইসলাম বিদ্বেষীরা সফল হয়নিহবেও না। পূর্বে অনেকগুলো পেইজ বন্ধ হয়েছে। তাইচলুন……….
কিছু পেইজঃ
এছাড়াও যখনই এধরনের কোন পেইজ আপনার নজরে পরবে তখনই সাথে সাথে রিপোর্ট করুন।

পেইজগুলো সম্পর্কে রিপোর্ট করার পদ্ধতিঃ
.পেইজের ডানদিকে সেটিংসে যান এবং Report Page-এ ক্লিক করুন।……………………নিচের ছবিতে দেখুন।
report page পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!
.Hate Speech-এ ক্লিক করে Targets a religious group-এ সিলেক্ট করুন এবং Continue করুন। নিচের ছবিতে দেখুন।
report hate speech পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!
. Report to Facebook-এ টিক দিয়ে Continue করুন। নিচের ছবিতে দেখুন।
report to facebook পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!
শেষ ধাপ হলো Okay করুনআপনার রিপোর্টটি করা সম্পূর্ণ হবে। নিচের ছবিতে দেখুন।
thank you for report পেইজগুলোকে দেখে আতঁকে উঠে থমকে দাড়ালাম!!!!!!!!
“এই কাজগুলো করা আমাদের ঈমানের দাবী।”
দয়া করে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।

আসেন দেখি আমাদের প্রিয় পৃথিবী আমরা কোথায় কিভাবে রয়েছি

 

সত্য অনিসন্ধিৎসু মন সর্বদা সত্যের সন্ধান পেয়ে থাকেন..................!!! 
সত্য অনুসন্ধানীরা সব কিছুতেই স্রষ্টার সন্ধান পান, কারন জ্ঞানীরাই স্রষ্টাকে চেনে! 

এটার নামই পৃথিবী। এর বুকেই আমরা বসবাস করি। আমাদের বাবা, দাদা, তার বাবা, তার দাদা এখানেই বেড়ে উঠেছিলেন; যাদের কেউ এখন জিবীত নেই। আমরাও আমাদের সন্তানদের কাছে এর মালীকানা ছেড়ে দিয়ে চলে যাব; কেননা আমরাও চিরদিন জিবীত থাকবনা। একই বৃত্তে আমাদের সন্তান, তাদের সন্তানও এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে। এর পরে যারা আমাদের শ্রমের অর্থে ক্রয় করা বাড়ী ও সহায় সম্পদের মালীক হবে তাদের সর্ম্পকে আমাদের নূন্যতম কোন ভবিষ্যত ধারনা নাই। কেননা আমরা বেশীর বেশী নিজের সন্তান ও নাতী পর্যন্তই ভাবতে পারি। 
 


এটা হল পৃথিবীর রাত্রির কালীন ছবির দৃশ্য। যেটা স্যাটেলাইট থেকে তোলা হয়েছে। এই ছবি দেখেই আমরা বুঝে নিতে পারি পৃথিবীর কোন জায়গাটি বেশী আলোকিত কোন জায়গাটি তুলনামূলক ভাবে অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশ। 

পৃথিবীর সকল রূপ সকল সৌন্দর্য আমরা উপভোগ করতে পারি অথছ এতে আমাদের নূন্যতম কোন অবদান নেই। এখানে মানবজাতির ইচ্ছা অনিচ্ছায় কিছুই আসে যায়না। আমাদের চোখ আছে শুধু দেখতে পারি, চিত্ত আসে শুধু উপভোগ করতে পারি। এর বাহিরে কিছুই করতে পারিনা! 


 



এটি হল মাসের ১৪ তারিখের রাতের পূর্ন চাঁদ। যাকে পূর্নিমা হিসেবে বাংলা ভাষায় অভিহিত করা হয়। ফ্লোরোসেন্ট আলোর ন্যায় এর আলো প্রতিফলিত হয় সারা পৃথিবীর সর্বত্র। পৃথিবী থেকে এটি ৩,৮৪,৪০৩ কিমি দূরে অবস্থিত। যার ব্যাস ৩৪৭৬ কিমি, অর্থাৎ ৩৫০০ কিমি লম্বা একটি লম্বা রড এটার পেটে ঢুকিয়ে দিলে এদিক থেকে ওদিকে বেড়িয়ে যাবে, চাঁদ পৃথিবীর ৪ ভাগের এক ভাগের সমান। 

মানুষের কোন কৃতিত্ব, যোগ্যতা, দক্ষতা, মর্যাদা প্রাপ্তির মাধ্যমে এটা আকাশে উদিত হয়না। 

বিশাল এই টুকরাটিকে যদি কেউ একজন নিতান্ত দয়া করে এটাকে আকাশে উদিত না করাতেন, তাহলে পৃথিবীর সকল মানুষ গনভোট দিয়ে জয়লাভ করেও এটাকে আকাশে তুলতে, চারিদিকে ঘুরাতে কিংবা নিয়ন্ত্রন করতে সক্ষম হতেন না। 
 


পৃথিবী কিভাবে সূর্যের আলো দ্ধারা আলোকিত হচ্ছে এটা তারই ছবি। পৃথিবী সূর্য থেকে খন্ডিত একটি গ্রহ মাত্র। সূর্য থেকে ১৪,৯০,০০,০০০ কিমি দূরে এর অবস্থান এবং এর ব্যাস ১২,৭৫৬ কিমি। অর্থাৎ ১৩,০০০ কিমি লম্বা একটি রড এটার পেটে ঢুকিয়ে দিলে এদিক থেকে ওদিকে বেড়িয়ে যাবে। 

এভাবে হাজার বছর ধরে এই গ্রহে সকাল হয়েছে, সন্ধ্যা নেমেছে। আমাদের পূর্ব পূরুষেরাও এটা দেখে এসেছে, অনাগত ভবিষ্যৎ প্রজন্মও তাই দেখবে। এটাকে আপাত দৃষ্টিতে চিরস্থায়ী মনে হলেও মানুষ কিন্তু নশ্বর পৃথিবীতে একেবারেই ক্ষনস্থায়ী! পৃথিবী নিজের অস্থিত্বের জন্য কখনও মানুষের প্রয়োজনীতা অনুভব করেনা। বরং মানুষের অস্থিত্বের জন্য পৃথিবীকে তার প্রয়োজন অনেক বেশী। 

 



দিনের আলোতে পরিপূর্ন পৃথিবীর দৃশ্য। যার তিন ভাগ জল একভাগ স্থল! তিন বৃত্তের এক বৃত্ত পরিপূর্ন পানি দ্বারা পূর্ণ। বাকী দুই বৃত্তের মাঝেও পানির আধিক্য খোলা চোখেই নজরে পড়ে, আরো নজরে পড়ে পুরো দুটি মহাদেশ পরিপূর্ন সাদা বরফে ঢাকা। 

বাকী সামান্য স্থল বিশিষ্ট জায়গা নিয়ে আমরা বসবাস করছি। মানবজাতি দারড়ে বেড়াচ্ছে এরই চামড়ার উপরে। একে অপরকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দিতে, হাজারো চেষ্টা প্রচেষ্টার ত্রুটি করছেনা। সামান্য ক্ষমতার দম্ভে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে জনবসতিকে সদা তটস্থ করছে। বাহু শক্তি ও অর্থ শক্তির মত্তে, বিস্তীর্ণ জনপদকে বিরাণ ও ছাড়খার করে দিচ্ছে। 
 


এখানে পৃথিবীকে আমরা তার ছোট চার ভাই যথাক্রমে; শুক্র, মঙ্গল, বুধ, প্লটো কে দেখতে পাচ্ছি। ছোট্ট ভাইদের তুলনায় পৃথিবী কত বড়, অনেক সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন! যেন প্রচুর প্রাচুর্যে ভরা! 
 



এখানে আমরা পৃথিবীকে তার ছোট চার ভাই সহ, বড় চার ভাই যথাক্রমে; ইউরেনাস, নেপচুন, শনি, বৃহস্পতির সাথে দেখা যাচ্ছে। বড় ভাইদের তুলনায় পৃথিবীর ব্যাপ্তী কত ছোট্ট! কত ক্ষুদ্র! কত অসহায়! 
 




এখানে পৃথিবীকে আমরা তার মা সূর্যের সাথে দেখতে পাচ্ছি। পৃথিবীর আয়তনের চেয়ে সূর্যের আয়তনের কি বিরাট ব্যবধান! সূর্যের তুলনায় পৃথিবী একটি ক্ষুদ্র বিন্দুর মত। পৃথিবীর চেয়ে সূর্য প্রায় ১৩ লক্ষ গুন বড় এবং এর ব্যাস ১৩,৯০,০০০ কিমি। অর্থাৎ ১৪ লক্ষ কিমি লম্বা একটি রড এটার পেটে ঢুকিয়ে দিলে সেটি অপর দিকে বেড়িয়ে যাবে। 
এটির দূরত্ব যদি বর্তমানের চেয়ে বেশী হত পৃথিবী বরফের পিন্ড হয়ে যেত, যদি আরো কাছে হত তাহলে পৃথিবী মুরুভূমি হয়ে যেত। এত বিশাল আকৃতির অগ্নিগোলককে শুন্যে ঝুলিয়ে প্রতিনিয়ত দহন করা, ঘুরানো, নিয়ন্ত্রন, জ্বালানী সরবরাহ কিছুই মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছার সাথে সম্পর্কিত নয়। মানুষ তা থেকে কেবল উপকারই নিতে পারে, তাকে অস্বীকার, অপ্রয়োজন ভাবার ইচ্ছাও মানুষের নাই। কেননা এসব ইচ্ছা-অনিচ্ছা নির্ভর করে শুধু একজন মাত্র নিয়ন্ত্রকের হাতেই। 
 




তাহলে আসুন আমরা যে গ্যালাক্সির অধিবাসী, সেখানে সূর্যকে নিয়ে আমাদের সৌর-জগতের কি দশা! 

এখানে সূর্যের সাথে Arcturus নক্ষত্রের সাথে তুলনা করা হয়েছে। Arcturus হল একটি বৃহদাকার নক্ষত্র, সূর্যের চেয়ে বহুগুনে বড় এটি। Arcturus এর তুলনায় সূর্যকে একটি ক্ষুদ্র অতি ক্ষুদ্র নক্ষত্রের মত দেখায়! 

চিত্রে সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ, বৃহস্পতিকে দেখাতে সুঁচের মাথার পরিমান স্থান দেওয়া হয়েছে! এখানে পৃথিবীর জন্য সুঁচ রাখার মত সামান্যতম একটু জায়গা নাই। 
 



আসুন বৃহত্তম Arcturus নক্ষত্রের সাথে, তার পরিবারের অন্য নক্ষত্রের সাথে তফাৎ দেখি। 

এখানে অতিকায় বিশাল Antares নক্ষত্রকে দেখা যাচ্ছে, এখানে বৃহদাকার Arcturus নক্ষত্রটিকে অতি ক্ষুদ্র মনে হচ্ছে। এবং সূর্য কে বুঝাতে সূঁচের মাথার পরিমান আকার ধরা হয়েছে। পৃথিবী তো দূরের কথা চিত্রে বৃহষ্পতি বলে কোন গ্রহ আছে সেকথাও প্রমানিত হচ্ছেনা! 

Antares মহাকাশের ১৫ টি বুহদাকার নক্ষত্রের একটি, যেটি পৃথিবী থেকে ১০০ আলোক বর্ষ দূরে। 
 



এই ছবিটির দিকে দেখুন! 

এটা Cassini-Huygens Probe থেকে তোলা। সেটি যখন শনি গ্রহের বৃত্তের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল তখনকার পাঠানো ছবি। 

লাল বৃত্তের মাঝে সাদা দাগের মত বিন্দুটির আমাদের প্রিয় পৃথিবী! যাকে আমাদের সৌরজগতের একটি গ্রহের অক্ষ থেকেই এক ক্ষুদ্র দেখা যায়। 

যা আপনার আমার সবার দৃষ্টিতে একটি ক্ষুদ্র বিন্দু ছাড়া আর কিছুই নয়! সাধারনের কাছে এই বিন্দুর কোন ব্যাস, পরিধি, জ্যা নির্ধারণের কোন উপায় নেই। 

 


আবারো তাকিয়ে দেখুন, সে ক্ষুদ্র বিন্দুর প্রতি!! একটু ভাবুন! 

অথছ এই ক্ষুদ্র বিন্দুতেই আমরা সকলেই একসাথে আছি.....! 
এখানেই আমরা ঘটিয়ে চলছি যত আগ্রাসন, আর যত যুদ্ধ......! 
আমাদের সকল সমস্যা এখানকার স্বার্থকে ঘিরেই.......! 
এখানেই আমরা আমাদের শৌর্য-বির্যের ক্ষমতা দেখাচ্ছি......! 
এখানেই যত বিজ্ঞান, অঙ্কন, সাহিত্য, সাংস্কৃতির সৃষ্টি......! 
এখানেই আমাদের সভ্যতা বিনির্মাণ করছি, সমূদয় সৃষ্টিকূলকে সাথে নিয়ে....! 
এখানেই আমাদের গতি, আমাদের সকল ধর্ম.....! 
এখানেই আমাদের সকল জাতি, সকল দেশ, সকল সরকার, সকল কৃষ্টি....! 
এখানেই আছে আমাদের সকল প্রিয়জন এবং সকল চরম ঘৃণিত ব্যাক্তি.....! 
তাদের সবাইকে নিয়ে বসবাস করছি! 

পৃথিবীর ৬০০ কোটিরও বেশী আদম সন্তান! আর..... 
একটি দিনকে পেছনে ফেলে আরেকটি দিনের প্রত্যাশায় অবিরত লড়াই করছি। 

এবার কিছুক্ষনের জন্য ভাবনাটি ছেড়ে দিন। 

হয়ত চিন্তা করছেন দূরের ঐ নীল বিন্দুতে আপনি একা, বড় একাই অবস্থান করছেন। 

চিন্তায় আছেন কেউ আপনাকে দেখতে পাচ্ছেনা। কেউ না, কেউ.......নয়.....!!! 

আপনি কি করছেন? 
কোথায় যাচ্ছেন? 
কি খাচ্ছেন? 

সব কিছুই যেন গোপনীয় থাকছে, কেউ আপনার কর্মকান্ড অবলোকন করার ক্ষমতায় নেই! আপনার জবাব দিহীর কোন ভয় নেই, দুঃচিন্তা নেই, তাই নেই কারো পরোয়া! 


 


তবে, একজন মাত্র আছেন। 

যিনি, আপনার মাথায় কয়টি চুল আছে তারও সূক্ষ্ম হিসেব রাখেন। 
কে মারা যাচ্ছেন কিংবা কে জন্ম নিচ্ছেন সবকিছুর ব্যাপারেই তিনি সাম্যক অবগত।

কেননা, 

“তাঁর কাছেই রয়েছে অদৃশ্য জগতের চাবি। এসব তিনি ব্যতীত কেউ জানেনা; জলে ও স্থলে যা কিছু আছে, তিনিই এ ব্যাপারে ওয়াকিফহাল। একটি পাতাও ঝড়ে না কিন্তু তিনিই জানেন। কোন শষ্য কণা মৃত্তিকার অন্ধকারে পতিত হয়না এবং সেটি আদ্র নাকি শুষ্ক; তা কিন্তু সব লিপিবদ্ধ রয়েছে প্রকাশ্য গ্রন্থে”। 
সূরা আল্‌ আন-আম ৫৯। 

অথছ, মানুষ অস্বীকার করে আল্লাহর সৃষ্টি সর্ম্পকে! কিন্তু তারা তাঁর মহা সৃষ্টি সর্ম্পকে এতটুকুনু ভাবেনা! মহা শূন্যের এই মহা বিস্ময়কর সৃষ্টি কি এমনিতেই সৃষ্টি হয়েছে, যার কোন একজন স্রষ্টা নাই? 

আর সৃষ্টির চেয়ে স্রষ্টা শক্তিশালী; সৃষ্টিতেই স্রষ্টার পরিচয় লুকিয়ে থাকে। বাতাসের আকৃতি আমরা না দেখেও তাকে বিশ্বাস করি, বাতাস বিশ্বজগতে প্রলয় ঘটাতে সক্ষম। শব্দ কম্পনকে না দেখেও তার উপস্থিতিতে যখন কাঁচের ঘর ভেঙ্গে বালিতে পরিনত হয়, তখন তার উপস্থিতিকে মেনে নেই। চুম্বক শক্তিকে ধরে দেখতে না পারলেও, যখন তা মানুষের সৃষ্টিকে বিকল করে দেয়, তখন তাকে বিশ্বাস করি। উড়ন্ত ‘সসারকে’ এখনও মানুষ কব্জা করতে না পারলেও, কেউ বলেনা সে মহাশূন্যে এমনিতেই সৃষ্টি হয়েছে বরং বলা হয় “তাকে কেউ সৃষ্টি করেছে, মানুষকে দেখতেই তাকে এখানে পাঠানো হচ্ছে”। 

শুধুমাত্র আল্লাহর সৃষ্ট সম্পদের বেলায় কথা আসলে বলা হয়, তা এমনিতেই সৃষ্টি হয়েছে, যার জন্য কোন স্রষ্টার প্রয়োজন নাই! উপরের বিস্তারিত বর্ণনাগুলোই কি আল্লাহকে দেখতে-চিনতে যথেষ্ট নয়! তার পরও কি নিজেকে অনেক বড় ও শ্রেষ্টতম ক্ষমতাবান ভাবনেন!? নিজেকে সেরা বুদ্ধিমান ভাববেন!? 

আল্লাহ বলেছেন, “মানুষের সৃষ্টি অপেক্ষা নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের সৃষ্টি কঠিনতর; কিন্তু অধিকাংশ মানুষই তা অনুধাবন করেনা”। সূরা আল-মুমীন ৫৭। 
উপরে বর্ণিত আল্লাহর সমূদয় সৃষ্টি, 
সৃষ্টির উদ্দেশ্য...... 
জানিয়ে দিতে...... 
চিনিয়ে দিতে....... 
বুঝিয়ে দিতে....... 
সত্য, সোজা ও সঠিক পথ দেখিয়ে দিতে, 

মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে পাঠিয়েছেন, একজন প্রতিনিধি হিসেবে। 

যিনি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ হতে দুনিয়াবাসীর জন্য শ্রেষ্টতম উপহার। কেননা আল্লাহ যদি নিতান্ত দয়া ও অনুগ্রহ করে, তাঁর প্রতিনিধির মাধ্যমে এসবের ব্যাখা মানব সম্প্রদায়কে না জানাতেন, আমরা কখনও তা জানতাম না, বুঝতাম না। দুটি চোখ হাতে নিয়ে অন্ধের ন্যায় পৃথিবীর বিশাল ভূ-খন্ডে দিকহারা পঙ্গপালের মত ঘুরে বেড়াতাম!!! অতপর চরম ক্ষতিগ্রস্থ হতাম!!! 

তাই ভাবুন, বারংবার চিন্তা করুন, তাহলে মহান আল্লাহ সহায় হবেন। তাঁর কাছে সত্যের সন্ধান চাইলে, তিনি বান্দাকে ফেরৎ দেন না, কেননা হেদায়াত আল্লাহর পক্ষ হতে সবচেয়ে বড় মূল্যবান সম্পদ। 

একজন ব্যক্তিও যদি আমার এই ক্ষুদ্র ধারনা থেকে উপকৃত হন, তাহলে আমিও উপকৃত হইব। যদিও এই লিখাটি পড়তে সর্বমোট পাঁচ মিনিট সময় লাগবে, তবে আমার যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হয়েছে এর পিছনে। ভাবতে হয়েছে নানাভাবে, কিভাবে এটাকে উপস্থাপনা করা যায়? একজন মাত্র পাঠক, দর্শক এটা পড়ে ও দেখে যদি তার আত্মায় তৃপ্তি পায়, সেটাই হবে আমার জন্য সাফল্য। কেননা আমি আল্লাহকে ভালবাসি, আর ভালবাসি তাদের; যারা নিজেরাও মহান আল্লাহকে ভালবাসেন।