এখানে সালাত সম্পর্কে কুরআনের কয়েকটি বাণী উল্লেখ করা হলো ।
অর্থ : আর সালাত কায়েম করো আমাকে স্মরণ করার জন্য । ’ ( সূরা ২০ তোয়াহা : আয়াত - ১৪ )
অর্থ : সালাত কায়েম করো এবং যাকাত দিয়ে দাও। আর যারা রুকু করে তাদের সাথে রুকু করো (অর্থাৎ জামাতে সালাত আদায় করো)। ’ (সূরা ২ আল বাকারা : আয়াত - ৪৩ )
অর্থ : যে কিতাব তোমার প্রতি অহী করা হয়েছে , তা থেকে তিলাওয়াত করো এবং সালাত কায়েম করো। ’ ( সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
অর্থ : অবশ্যি সালাত বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে । ’ ( সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
অর্থ : তোমার পরিবার পরিজনকে সালাতের আদেশ করো। এবং এর উপর অটল থাকো। ’ ( সূরা ২০তোয়াহা : ১৩২ )
অর্থ : (লোকমান তার ছেলেকে এই বলে উপদেশ দিয়েছিল) হে আমার পুত্র ! সালাত কায়েম করবে , ভালো কাজের নির্দেশ দেবে , অসৎ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে , আর ( এতে বিপদ আপদ আসলে ) ধৈর্য ধরবে। ’ ( সূরা ৩১ লোকমান : আয়াত - ১৭)
অর্থ : তোমরা সাহায্য প্রার্থনা করো সবর ( ধৈর্য ) ও সালাতের মাধ্যমে। ’ ( সূরা ২ আল বাকারা : আয়াত - ৪৫)
অর্থ : একদল লোক আছে , তাদেরকে ব্যস্ততা এবং ব্যবসা - বানিজ্য আল্লাহর স্মরণ এবং সালাত কায়েম করা থেকে বিরত রাখেনা। ’ (সূরা ২৪ নূর : আয়াত - ২৭)
অর্থ : ( একদল লোক আছে ) তাদেরকে যদি আমি দেশের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করি , তবে তারা সালাত কায়েম করবে .....................।’ (সূরা ২২ আল হজ্জ : আয়াত ৪১ )
অর্থ : ( ইবরাহিম দোয়া করেছিল : ) হে আমার প্রভু ! আমাকে সালাত কায়েমকারী বানাও আর আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও । ( সূরা ১৪ ইবরাহিম : আয়াত - ৪০ )
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন